পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সজনী শুক্রবার রাতে বাবার সাথে অনলাইনে কথা বলেন এবং ঈদে এন্ড্রয়েট মোবাইল কিনে চান। তার বাবা অর্থনৈতিক সমস্যার কথা বলে কিছুদিন সময় চান। এতে অভিমান করে নিজ ঘরে গিয়ে শুয়ে পড়েন। এরপর রাতের কোন এক সময় সে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে ফ্যানের সাথে ঝুলে আত্নহত্যা করে। সকালে তার মা ডাকাডাকি করেও দরজা না খুললে অন্য রুমদিয়ে উঁকি দিয়ে মেয়েকে ফ্যানের সাথে ঝুলতে দেখে চিৎকার করে জ্ঞান হারান। পরে প্রতিবেশিরা এসে পুলিশে খবর দেয়।
খবর পেয়ে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য নাটোর সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠায়। বড়াইগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা দিলিপ কুমার দাস ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, এ ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যু (ইউডি) মামলা হয়েছে। প্রাথমিক ভাবে ধারনা করা হচ্ছে মোবাইল ফোনের জন্য অভিমান সজনী আত্নহত্যা করে থাকতে পারে
আরও পড়ুন
সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত কারফিউ শিথিল
টাঙ্গাইলের চরাঞ্চলে বন্যায় ৭২ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ
চকরিয়াতে শিক্ষার্থীদের ৫ ঘন্টা প্রধান সড়ক অবরোধ