মোস্তাফিজুর,নাটোর প্রতিননিধি: বাংলাদেশের অন্যতম অর্থকরী ও বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন কারী ফসল সোনালী আঁশ পাট। নাটোরের নলডাঙ্গায় পাট কাটা আশঁ ছাড়াতে ব্যস্ত এখন কৃষকরা।নলডাঙ্গা কৃষি প্রধান এলাকা হালতির বিল সহ বিভিন্ন উঁচু নিচু বিল রয়েছে, আগাম বন্যার পানি আসায় পরিপক্ব হওয়ার আগেই পাট কাটতে হচ্ছে কৃষকদের।
অনেক নিচু জায়গার পাট সহ অন্য ফসল তলিয়ে গেছে। করোনায় শ্রমিক সংকট না হলেও গুনতে হচ্ছে চরা মূল্য,জনপ্রতি ৪০০-৫০০ টাকা প্রতিদিন। আধুনিক নানা পদ্ধতি কৃষি কাজে যোগ হলেও পাট কাটা ও আশঁ ছাড়াতে এখনো ব্যবহার হচ্ছে সনাতন পদ্ধতি। বাঁশভাগের কৃষক আমজাদ হোসেন বলেন আগাম বন্যার জন্য অপরিপক্ক পাট কাটায় ফলন কম হচ্ছে, সেই সাথে শ্রমিক খরচ বেশি হওয়ায় লোকশানের শংকায় আছেন তারা।
আরেক কৃষক আঃ সোবহান বলেন বাজারে বর্তমানে ২০০০-২৫০০ টাকা মণ বিক্রি হচ্ছে পাট,এই বাজার স্থিতিশীল রাখতে পারলে লোকশান থেকে রক্ষা পাবেন তারা। এছাড়াও তাদের দাবি করোনাকালিন এবং দূর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের সঠিক তালিকা করে অতি তারাতারি প্রণোদনার আওতায় আনতে।
আরও পড়ুন
বিরামপুরে নারী চিকিৎসকের বিরুদ্ধে অভিযোগ
অবৈধ মাটি উত্তোলনের দায়ে অভিযুক্তকে লাখ টাকা জরিমানা
বগুড়ার শিবগঞ্জে টানা উচ্চ তাপমাত্রার কারণে মরিচ চাষ নিয়ে বিপাকে কৃষক