মামলার অভিযোগ পত্রে জানা যায়, ২০১৮ সালের ২ আগষ্ট বিকেলে শাহজাদপুরের রায়পুর গ্রামের আকছেদ আলীর বাড়ির উঠানে আমির চাঁনসহ শিশু মুসা, সুমাইয়া, ইয়াসিন ও ভুক্তভোগী সালাম আলী ফুটবল খেলছিল। খেলা শেষে প্রতিবেশি আমির চাঁন শিশু সালামকে কৌশলে তার বাড়িতে নিয়ে আটক করে রাখে।
এরপর শিশুটির পরিবারের কাছে পর্যায়ক্রমে দশ লাখ, তিন লাখ ও দেড়লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে বিভিন্ন জায়গায় চিরকুট ও চিঠি ফেলে রাখে। এ দিকে শিশুটির মা-বাবাসহ বাড়ির লোকজন সালাম আলীর সন্ধ্যান না পেয়ে ২০১৮ সালের ১১ আগষ্ট শাহজাদপুর থানায় মামলা দায়ের করেন। ওই দিন পুলিশ আমির চাঁনকে গ্রেফতার করলে তিনি ঘটনার কথা স্বীকার করেন এবং তার দেওয়া তথ্য অনুযায়ী আব্দুল লতিফ ও জাকিরুলের বাড়ির কুয়া থেকে সালাম আলীর লাশ উদ্ধার করা হয়। আসামি আমির ঘটনার কথা স্বীকার করে ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।
রাষ্ট্রপক্ষ অভিযোগ প্রমাণের জন্য ১১ জনের স্বাক্ষীর সাক্ষ্য নেন। স্বাক্ষ্য নেওয়া শেষে আজ আমির চাঁনকে মৃত্যুদন্ডের আদেশ দেন বিচারক।
আরও পড়ুন
চন্দনাইশকে মডেল উপজেলায় রূপান্তর করতে সকলের সহযোগিতা কামনা বরণ অনুষ্ঠানে নবনির্বাচিত উপজেলা চেয়ারম্যান জসিম উদ্দীন
পলাশবাড়ী পৌরসভার ৬৭ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা
শিশুশ্রম নিরসন বিষয়ক কর্মশালায় প্রতিমন্ত্রী ‘শিশুদের পিছিয়ে রেখে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নে সোনার বাংলা বিনির্মাণ করা অসম্ভব’