মোঃ রফিকুল ইসলাম,পটুয়াখালী প্রতিনিধি: বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন কর্তৃপক্ষ ( বিআইডব্লিউটিএ) পটুয়াখালী নদী বন্দর কার্যালয়ে এক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ঘাঁট ইজারা নিয়ে ঘুষ গ্রহণের অভিযোগের কোনো সত্যতা পাওয়া যায়নি। গত ২৭ জুন ২০২২ তারিখ ৬ষ্ঠ দফা টেন্ডার অনুমতি হয়। পটুয়াখালী নদী বন্দর বিআইডব্লিউটিএর সহকারী পরিচালকের কার্যালয়ে সকাল ১০ ঘটিকা হতে ২ ঘটিকা পর্যন্ত টেন্ডার ফরম ড্রোপিং এর সময় নির্ধারিত থাকে। এসময় পুলিশ,সাংবাদিক,টেন্ডার দাতারা এবং স্থানীয় টেন্ডার কমিটি উপস্থিত থেকে ডেন্ডারের কার্যক্রম সম্পন্ন করা হয়। পটুয়াখালী জেলার মির্জাগঞ্জ উপজেলার পায়রাকুঞ্জ লঞ্চঘাট কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রাক্কলিত মূল্য ৩ লাখ টাকা নির্ধারিত হয়।
এর মধ্যে ৫ম দফা পর্যন্ত টেন্ডার আবেদন করে কোন দরদাতা পাওয়া যায়নি। টেন্ডারের মধ্যেই দরদাতা জনাব মো.মিরাজুল ইসলাম এর ২য় দরদাতা সহ অন্যান্য লোকজন অত্র দপ্তরে উপস্থিত ছিলো। সকলের উপস্থিতিতে টেন্ডার অনুষ্ঠিত হয়। এখানে সংবাদে প্রকাশিত অনিয়ম,ঘুষ লেনদেন ও দুর্নীতির কোন সত্যতা পাওয়া যায়নি। সাবেক ২য় দরদাতা মো.সোহেল সিকদার বলেন,স্বচ্ছভাবে টেন্ডারের মাধ্যমেই ঘাটের ইজারা দেওয়া হয়েছে। এখানে কোন প্রকার অনিয়ম হয়নি। বিআইডব্লিউটিএর পটুয়াখালী নদী বন্দর দপ্তরের সহকারী পরিচালক মো.মামুনুর রশিদ বলেন,সরকারী নিয়মানুযায়ী ঘাট ইজারা দেওয়া হয়েছে। টেন্ডারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ করা হইছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট।
আরও পড়ুন
বগুড়ায় স্টাডি কেয়ারের এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় সংবর্ধনা
গাইবান্ধায় আগুনে পুড়ে ছাই ৫ দোকান আনুমানিক প্রায় ২৫ লাখ টাকার ক্ষতি
পীরগঞ্জে বিনামুল্যে সার-বীজ বিতরণ