মোঃ মোকাদ্দেস হোসাইন সোহান: চাকরী – বাকরী না পেয়ে হতাশার মধ্যেই এক রকম দিন চলে যেত চাচা – ভাতিজার। বাপ – দাদার ভিটে মাটি চাষাবাৎ করে কোনোরকম সংসার চললেও অভাব – অনটন লেগেই থাকতো সারাখ্যন। কোনো উপায় না পেয়ে অবশেসে নিজেদেরকে জড়িয়ে নেন চা বিক্রির ব্যাবসায়। সেই থেকে প্রায় দের যুগ ধরে চলছে সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জের হাটপাঙ্গাসী বাজার জামে মসজিদের সামনে চা ব্যবসা করে। সিরাজগঞ্জ সদর ইসলামপুর গ্রামের চাচা মোঃ ঈসমাইল হোসেন ও ভাতিজা মোঃ সামিদুল ইসলাম এখন উপজেলার হাটপাঙ্গাসী বাজারের জনপ্রিয় চা ব্যাবসায়ী। চা বিক্রেতা ঈসমাইল হোসেন ও সামিদুল ইসলাম এখন হাটপাঙ্গাসী বাজারের চা বিক্রেতা হিসেবে পরিচিত লাভ করেছেন। এখানকার চায়ের মানোও খুব ভালো।
চাচা ঈসমাইলের সাথে সহযোগীতা করছেন, একজন কর্মচারী, অপরদিকে ভাতিজা সামিদুলের কাজে সহযোগীতা করছেন তার ছোট ভাই মোঃ মাসুদ রানা। তারা জানান, করোনার সময় ব্যবসা বন্ধ থাকায় কিছুটা লোকসানের সম্মুখীন হতে হয়েছিল আমাদের। এখন ব্যবসা বেশ ভাল। চেস্টা করছি ঘারতিটা পুষিয়ে নিতে। মনোযোগ সহকারে চা বিক্রি করলে মাসে অন্তত প্রায় ১৪ থেকে ১৫ হাজার টাকা আয় করা সম্ভব। এ ব্যাপারে উপজেলার হাটপাঙ্গাসী বাজার বনিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেন, মোঃ ঈসমাইল হোসেন ও সামিদুল ইসলাম অনেক দিন ধরেই সততার সহিত চা বিক্রি করে আসছেন আমাদের এই হাটপাঙ্গাসী বাজারে। তাদের এই সততা ও নিস্ঠার ফলে অন্যতম চা বিক্রিতা হিসেবে আজ তারা সুপ্রতিস্ঠিত।
আরও পড়ুন
জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহে আলফাডাঙ্গা আদর্শ কলেজের শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন
বিপুল উৎসাহ উদ্দিপনার মধ্য দিয়ে কিশোর পুর উচ্চ বিদ্যালয়ের ভোট গ্রহণ
উত্তরণ সাহিত্য পরিষদ কুষ্টিয়া’র ত্রিবার্ষিক সন্মেলন অনুষ্ঠিত