হোম » সারাদেশ » পঞ্চগড় থেকে :- আল মাহমুদ দোলন কালোসোনা খ্যাত পেঁয়াজ উৎপাদন করে ভাগ্য পরিবর্তন করেছেন পঞ্চগড়ের আটোয়ারীর তোড়েয়া এবং আলোয়া খোয়া ইউনিয়নের কৃষকরা। বীজ উৎপাদনে সব খরচ’সহ বিঘা প্রতি ৮০ থেকে ১ লাখ টাকা খরচ করে ৩ থেকে ৪ লাখ টাকা পেঁয়াজের বীজ বিক্রি করার পাশাপাশি পেঁয়াজ বিক্রি করেও হচ্ছেন লাভবান। চলতি মৌসুমে আরো বেশি জমিতে পেঁয়াজের বীজ চাষ করেছেন তারা। অনেক কৃষক ক্ষেত থেকে পেঁয়াজের বীজ তোলা শুরু করেছেন। প্রাকৃতিক বিপর্যয় না এলে এবারও ভালো ফলনের আশা করছেন চাষিরা। পঞ্চগড়ে বিভিন্ন গ্রামে ফসলি জমিতে যেদিকে চোখ যায়, চোখে পড়ে এমনই নয়না ভিরাম দৃশ্য। সবুজের মাঝে সাদা ফুল দেখে মনে হয় সাদা মেঘের চাদরে বিছিয়ে রেখেছে প্রকৃতি, আর এসব সাদার মাঝে লুকিয়ে আছে কালোসোনা খ্যাত পেঁয়াজ বীজ। বিঘা প্রতি পেঁয়াজ বীজ চাষে ৮০ থেকে ১ লাখ টাকা খরচ হয়। শুধু বীজ বিক্রি করে লাভ হয় ৩ থেকে ৪ লাখ টাকা। পেঁয়াজ বীজের পাশাপাশি পেঁয়াজ বিক্রি করে অতিরিক্ত লাভবান হচ্ছে কৃষকেরা। আর এ কারণে পেঁয়াজ বীজ চাষে ঝুঁকে পড়ছেন কৃষকেরা। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর জানান, পেঁয়াজ চাষে কৃষকদের আধুনিক কলাকৌশল ও রোগবালাই প্রতিরোধে পরামর্শ সহ সকল প্রকার সহায়তা করে যাচ্ছেন তারা। মোঃ মোস্তাক আহমেদ , উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা, আটোয়ারী, পঞ্চগড়। তিনি জানান চলতি বছর পঞ্চগড় জেলা আটোয়ারীতে ৩ হেক্টর জমিতে পেঁয়াজ বীজ উৎপাদিত হচ্ছে। আটোয়ারী উপজেলায় সার্বক্ষণিক পেঁয়াজ চাষীদের সহায়তা প্রদান করে যাচ্ছে, যেটা আমাদের বৈদেশিক পেঁয়াজের আমদানি নির্ভরতা অনেকটা কমিয়ে দিয়েছে। পেঁয়াজ বীজের সাফল্য পাওয়ায় কৃষকের মাঝে এনে দিয়েছে নতুন প্রেরণা। ভালো বীজ ভালো ফসলের নিশ্চয়তা। তাই তো ভালো বীজ উৎপাদনে কৃষকেরা নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। ভালো বীজ উৎপাদন করে কৃষকেরা লাভবান হওয়ার পাশাপাশি আমদানি নির্ভরতা কমে আসবে,ফলে বৈদেশিক মুদ্রার সাশ্রয় হবে এমনটাই মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

পঞ্চগড় থেকে :- আল মাহমুদ দোলন কালোসোনা খ্যাত পেঁয়াজ উৎপাদন করে ভাগ্য পরিবর্তন করেছেন পঞ্চগড়ের আটোয়ারীর তোড়েয়া এবং আলোয়া খোয়া ইউনিয়নের কৃষকরা। বীজ উৎপাদনে সব খরচ’সহ বিঘা প্রতি ৮০ থেকে ১ লাখ টাকা খরচ করে ৩ থেকে ৪ লাখ টাকা পেঁয়াজের বীজ বিক্রি করার পাশাপাশি পেঁয়াজ বিক্রি করেও হচ্ছেন লাভবান। চলতি মৌসুমে আরো বেশি জমিতে পেঁয়াজের বীজ চাষ করেছেন তারা। অনেক কৃষক ক্ষেত থেকে পেঁয়াজের বীজ তোলা শুরু করেছেন। প্রাকৃতিক বিপর্যয় না এলে এবারও ভালো ফলনের আশা করছেন চাষিরা। পঞ্চগড়ে বিভিন্ন গ্রামে ফসলি জমিতে যেদিকে চোখ যায়, চোখে পড়ে এমনই নয়না ভিরাম দৃশ্য। সবুজের মাঝে সাদা ফুল দেখে মনে হয় সাদা মেঘের চাদরে বিছিয়ে রেখেছে প্রকৃতি, আর এসব সাদার মাঝে লুকিয়ে আছে কালোসোনা খ্যাত পেঁয়াজ বীজ। বিঘা প্রতি পেঁয়াজ বীজ চাষে ৮০ থেকে ১ লাখ টাকা খরচ হয়। শুধু বীজ বিক্রি করে লাভ হয় ৩ থেকে ৪ লাখ টাকা। পেঁয়াজ বীজের পাশাপাশি পেঁয়াজ বিক্রি করে অতিরিক্ত লাভবান হচ্ছে কৃষকেরা। আর এ কারণে পেঁয়াজ বীজ চাষে ঝুঁকে পড়ছেন কৃষকেরা। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর জানান, পেঁয়াজ চাষে কৃষকদের আধুনিক কলাকৌশল ও রোগবালাই প্রতিরোধে পরামর্শ সহ সকল প্রকার সহায়তা করে যাচ্ছেন তারা। মোঃ মোস্তাক আহমেদ , উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা, আটোয়ারী, পঞ্চগড়। তিনি জানান চলতি বছর পঞ্চগড় জেলা আটোয়ারীতে ৩ হেক্টর জমিতে পেঁয়াজ বীজ উৎপাদিত হচ্ছে। আটোয়ারী উপজেলায় সার্বক্ষণিক পেঁয়াজ চাষীদের সহায়তা প্রদান করে যাচ্ছে, যেটা আমাদের বৈদেশিক পেঁয়াজের আমদানি নির্ভরতা অনেকটা কমিয়ে দিয়েছে। পেঁয়াজ বীজের সাফল্য পাওয়ায় কৃষকের মাঝে এনে দিয়েছে নতুন প্রেরণা। ভালো বীজ ভালো ফসলের নিশ্চয়তা। তাই তো ভালো বীজ উৎপাদনে কৃষকেরা নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। ভালো বীজ উৎপাদন করে কৃষকেরা লাভবান হওয়ার পাশাপাশি আমদানি নির্ভরতা কমে আসবে,ফলে বৈদেশিক মুদ্রার সাশ্রয় হবে এমনটাই মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

আল মাহমুদ দোলন,পঞ্চগড়: কালোসোনা খ্যাত পেঁয়াজ উৎপাদন করে ভাগ্য পরিবর্তন করেছেন পঞ্চগড়ের আটোয়ারীর তোড়েয়া এবং আলোয়া খোয়া ইউনিয়নের কৃষকরা।
বীজ উৎপাদনে সব খরচ’সহ বিঘা প্রতি ৮০ থেকে ১ লাখ টাকা খরচ করে ৩ থেকে ৪ লাখ টাকা পেঁয়াজের বীজ বিক্রি করার পাশাপাশি পেঁয়াজ বিক্রি করেও হচ্ছেন লাভবান। চলতি মৌসুমে আরো বেশি জমিতে পেঁয়াজের বীজ চাষ করেছেন তারা। অনেক কৃষক ক্ষেত থেকে পেঁয়াজের বীজ তোলা শুরু করেছেন।  প্রাকৃতিক বিপর্যয় না এলে এবারও ভালো ফলনের আশা করছেন চাষিরা।
পঞ্চগড়ে বিভিন্ন গ্রামে ফসলি জমিতে যেদিকে চোখ যায়, চোখে পড়ে এমনই নয়না ভিরাম দৃশ্য। সবুজের মাঝে সাদা ফুল দেখে মনে হয় সাদা মেঘের চাদরে বিছিয়ে রেখেছে প্রকৃতি, আর এসব সাদার মাঝে লুকিয়ে আছে কালোসোনা খ্যাত পেঁয়াজ বীজ। বিঘা প্রতি পেঁয়াজ বীজ চাষে ৮০ থেকে ১ লাখ টাকা খরচ হয়। শুধু বীজ বিক্রি করে লাভ হয় ৩ থেকে ৪ লাখ টাকা। পেঁয়াজ বীজের পাশাপাশি পেঁয়াজ বিক্রি করে অতিরিক্ত লাভবান হচ্ছে কৃষকেরা। আর এ কারণে পেঁয়াজ বীজ চাষে ঝুঁকে পড়ছেন কৃষকেরা।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর জানান, পেঁয়াজ চাষে কৃষকদের আধুনিক কলাকৌশল ও রোগবালাই প্রতিরোধে পরামর্শ সহ সকল প্রকার সহায়তা করে যাচ্ছেন তারা। মোঃ মোস্তাক আহমেদ , উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা, আটোয়ারী, পঞ্চগড়। তিনি জানান চলতি বছর পঞ্চগড় জেলা আটোয়ারীতে ৩ হেক্টর জমিতে পেঁয়াজ বীজ উৎপাদিত হচ্ছে।
আটোয়ারী উপজেলায় সার্বক্ষণিক পেঁয়াজ চাষীদের সহায়তা প্রদান করে যাচ্ছে, যেটা আমাদের বৈদেশিক পেঁয়াজের আমদানি নির্ভরতা অনেকটা কমিয়ে দিয়েছে। পেঁয়াজ বীজের সাফল্য পাওয়ায় কৃষকের মাঝে এনে দিয়েছে নতুন প্রেরণা। ভালো বীজ ভালো ফসলের নিশ্চয়তা। তাই তো ভালো বীজ উৎপাদনে কৃষকেরা নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। ভালো বীজ উৎপাদন করে কৃষকেরা লাভবান হওয়ার পাশাপাশি আমদানি নির্ভরতা কমে আসবে,ফলে বৈদেশিক মুদ্রার সাশ্রয় হবে এমনটাই মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
error: Content is protected !!