হোম » সারাদেশ » ছাত্র অবস্থা ফ্রিল্যান্সিং করে অংকন এখন স্বাবলম্বী  

ছাত্র অবস্থা ফ্রিল্যান্সিং করে অংকন এখন স্বাবলম্বী  

মেহেদী হাসান মামুন: মাএ ০৫ ডলার আয় দিয়ে শুরু করেছিলেন ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার ৩ বছর পর এখন মাসে গড়ে তিনি আয় করেন ১ হাজার ডলার। বলছিলাম ভোলা কলেজ এর ইতিহাস বিভাগে ছাএ অংকন ব্যানাজী কথা অংকন এর বাড়ি ভোলা জেলা তজুমদ্দিন উপজেলার গোলকপুর গ্রামে মনোহর ব্যানাজী ও পূনিমা ব্যানাজী দম্পতি ছেলে তিনি।
অনলাইনে ঘরে বসেই সব কাজ তার। বিদেশি গ্রাহকের কাছে থেকে কাজ বুঝে নিয়ে সেই কাজ করে দিয়ে ডলার আয় করিতেছে। তার দেখানো পথে হাঁটে এলাকার অনেক তরুণ স্বাবলম্বী হয়েছেন।
অংকন জানান ২০১৯ সালে কৌতূহলে তিনি অনলাইন আয়ের বিষয়ে আগ্রহী হন। ইশরাক চৌধুরী নাওয়াল এর হাত ধরেই এই জগতে পদচারণা। প্রথম দিকে বিড়ম্বনার শিকার হয়েছেন। তবে দীর্ঘ ৩ বছর এর কঠিন পরিশ্রম করে এখন তিনি সফল ফ্রিল্যান্সার।
অংকন বলেন জীবনে অনলাইন থেকে প্রথম আয় ৫ ডলার যা বাংলা টাকায় ৪২০ টাকা ছিলো।যা আজকে ৫০০-১০০০ হাজার ডলার এ দাড়িয়েছে। গত বছর Success Tech Academy and Agency নামে আইটি প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছেন। Success Tech Academy মূলত উদ্দোক্তা সাপোর্ট দিয়ে সেল নিয়ে আসা সহ বিভিন্ন অদক্ষ মানব শক্তি কে দক্ষ মানব শক্তি রুপদান করা। এবং Success Tech Agency মাধ্যমে ওয়েবসাইট তৈরি, ডিজিটাল মাকেটিং, ডাটা এন্ট্রি, গ্রাফিক্স ডিজাইন সহ ১০ থেকে ১৫ টি আইটি সেবা প্রদান করে থাকে।
আমি ২০১৯ সালে ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে জানতে পারি আমাদের লালমোহন তজুমদ্দিন এর একমাত্র অভিভাবক আলহাজ্ব নূরুন্নবী চৌধুরী শাওন এমপি মহোদয় এর বড় ছেলে ইশরাক চৌধুরী নাওয়াল ভাই এর কাছে থেকে।যার সাপোর্ট পেয়ে এই অবস্থান এ আসিতে পেরেছি।
ভোলা জেলার যুব সমাজ এর আইকন ইশরাক চৌধুরী নাওয়াল ভাই তার দেখানো পথ ধরেই আজকে আমি আজকে সফল।
সব শেষ একটি কথা বলিতে চাই দক্ষতা থাকলে ভাতের অভাব হয় না তাই নিজেকে দক্ষ করে তুলতে হবে এবং প্রচুর সময় দিতে হবে তাহলে সফলতা সহজে আসবে। যদি কেউ ফ্রিল্যান্সিং কাজ এ জন্য সাপোর্ট প্রয়োজন হয় তাহলে Bhola District Freelance Community Facebook Group যুক্ত হয়ে আহবান জানান।
error: Content is protected !!