ধুনট উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ আব্দুল হাই খোকন রাতেই ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
ক্ষতিগ্রস্থ কৃষক মধু প্রামাণিক জানান, প্রতিদিনের মতই বৃহস্পতিবার রাতে গোয়ালঘরে গরু, ছাগল বেঁধে রেখে মশার কয়েল জ্বালিয়ে দিয়ে ঘুমিয়ে পড়ি। মাঝরাতে প্রতিবেশীদের চিৎকার শুনে বাহিরে এসে আমার গোয়াল ঘরে আগুন জ্বলতে দেখি।
তাৎক্ষণিকভাবে ফায়ার সার্ভিস টিমকে খবর দিলে তারা এসে প্রায় ঘণ্টাখানেক চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। ততক্ষণে আমার গোয়ালঘর সহ গরু ছাগল পুড়ে ছাই হয়ে যায়। গবাদিপশু গুলোই ছিল তার একমাত্র সম্বল। মৃত ১টি গরু ও ৫টি ছাগলের দাম অন্তত ১ লাখ ২০ হাজার টাকা হতো। এ ছাড়া ঘরটিতেও অন্তত ৫০ হাজার টাকার উপকরণ ছিল বলেও জানান তিনি।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল হাই খোকন বলেন, আগুন লাগার খবর পেয়ে বৃহস্পতিবার রাতেই আমি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। এছাড়া ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারটিকে আর্থিকভাবে সহায়তা দেওয়ার বিষয়টি উপজেলা প্রশাসনকে অবহিত করা হবে।
আরও পড়ুন
জীবননগরে আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশ, প্রশাসন ও র্যাব ও আনসার এর যৌথ মহড়া অনুষ্ঠিত
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে ৫ বাংলাদেশি আহত
চন্দনাইশে সাতবাড়ীয়া বার আউলিয়া আলিম মাদ্রাসায় নতুন অধ্যক্ষের যোগদান