স্থানীয়রা আরও জানায়, পার্কে দায়িত্বে থাকা ব্যাক্তিদের সহযোগীতায় এসব অসামাজিক কার্যকলাপ হয়ে থাকে। শহরের যমুনা নদীর পাড়ে নির্মিত শহীদ শেখ রাসেল শিশু পার্কে বিনোদনকে পুঁজি করে একদিকে যেমন দর্শনার্থীদের পকেট ফাঁকা হচ্ছে অপরদিকে বিনোদনের নামে পার্কের ভেতরে অসামাজিক কার্যকলাপ চলছে। পার্কের ভেতরে যুগলদের অসামাজিক কার্যকলাপে পরিবার-পরিজনদের নিয়ে বিপাকে পড়তে হয় দর্শনার্থীদের।
এবিষয়ে জানতে চাইলে পার্কে কাউন্টারের থাকা মুন্না বলেন, ছেলে মেয়েদের বয়স কম এরকম হতেই পারে। অসামাজিক কার্যকলাপের কথা জানতে চাইলে তিনি বলেন, পার্কের ভিতরে দুইজনকে দায়িত্ব দেয়া আছে। এসব তারাই দেখবে।
পার্কের গেটের দায়িত্বে থাকা শান্ত বলেন, আমার দায়িত্ব শুধু গেটের প্রবেশ টিকিট চেক করা। অসামাজিক কার্যকলাপের কথা জানতে চাইলে তিনি কথা বলতে রাজি হয়নি। এবিষয়ে রাশেল পার্কের ইজারাদার হাজী আব্দুস ছাত্তার বলেন, আমি এখানে বাইজিখানা বসায়নি। মাদকের আড্ডাও বসাইনি। পার্ক নিয়ে সুন্দ্র একটি প্রতিবেদন করে দেন।
প্রসঙ্গত: শহীদ রাশেল পৌর শিশু পার্কটি সিরাজগঞ্জ পৌরসভা থেকে তিন বছর মেয়াদী ইজারা দেওয়া হয়েছে। প্রতি বছর ১৭ লাখ টাকা নির্ধারন ধরা হয়েছে।
আরও পড়ুন
সকালের ট্রেন ছাড়েনি দুপুরেও, কমলাপুরে ভয়াবহ শিডিউল বিপর্যয়
ঠাকুরগাঁওয়ে নারী প্রশীক্ষণার্থীদের মাঝে চেক বিতরণ
শেরপুরের সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় করে নবাগত পুলিশ সুপার আকরামুল হোসেন