বাঁধটি ভেঙে গেলে তিস্তা নদীর পানি হাতীবান্ধা শহরে ঢুকে পড়বে। ফলে ওই বাঁধটি সংস্কার করা জরুরি হলেও এ বিষয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডসহ স্থানীয় প্রশাসনের কোনো কার্যক্রম চোখ পড়ছে না বলে অভিযোগ করেন গড্ডিমারী ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মুক্তিযোদ্ধা আতিয়ার রহমান।
এদিকে পানিবন্দি লোকজনের মাঝে এখনো ত্রাণ বা কোনো খাবার বিতরণ করা হয়নি। তাদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ জরুরি হয়ে পড়েছে। বেশ কিছু পানিবন্দি পরিবার গড্ডিমারী বীর মুক্তিযোদ্ধা মোতাহার হোসেন কলেজে আশ্রয় নিয়েছেন। ওই কলেজের অধ্যক্ষ আবু বক্কর সিদ্দিক শ্যামল তাদের মাঝে শুকনো খাবার বিতরণ করেছেন। গত রাতে পানিবন্দি এলাকা পরিদর্শন করেছেন হাতীবান্ধার ইউএনও সামিউল আমিন।
লালমনিরহাটের জেলা প্রশাসক আবু জাফর বলেন, ইউএনও ও জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে বন্যা পরিস্থিতির খবর নেয়া হচ্ছে। তাদের মাঝে ত্রাণ বিতরণের প্রস্তুতি চলছে। পানি উন্নয়ন বোর্ডের ডালিয়া শাখার উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী হাফিজুল হক বলেন, এবারের বন্যা একটু স্থায়ী হতে পারে। ফলে কয়েক দিন তিস্তা নদীর পানি বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হবে।
আরও পড়ুন
শেরপুরে ’কানেক্ট জাপান এডুকেশন’ ট্রেনিং সেন্টারের উদ্বোধন
দামুড়হুদা ও জীবননগরে আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশ, প্রশাসন ও র্যাব ও আনসার এর যৌথ মহড়া অনুষ্ঠিত
রামুতে ২০ হাজার ইয়াবাসহ ২ পাচারকারী আটক করছে রামু থানা পুলিশ