ব্যবসায়ী রাসেল শেখ জানান, মনজুরুল ইসলাম মুঞ্জু একজন প্রতারক। আমার সাথে ব্যবসায়ী পার্টনার হয়ে সুকৌশলে প্রায় ১২ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। এখন আমার টাকা চাইলে বিভিন্ন রকম হুমকি ধামকি দিয়ে আসছে। ১নং ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি ইমরান তালুকদার জানান, মনজুরুল ইসলাম মুঞ্জু একজন অযোগ্যপ্রার্থী। মুঞ্জুকে নৌকা প্রতিক দেওয়ায় বহুলী ইউনিয়নে বিরোধী একাধিক প্রার্থী হয়েছে। ত্রানের শাড়ী বিক্রি, চাকরীর নামে টাকা হাতিয়ে নেয়া নারী কেলেংকারী ব্যক্তি কিভাবে নৌকা প্রতিক পেলো বুঝে আসেনা। এবার নৌকার ভরাডুবির আশংকায় আমরা ভুগছি।
২নং ওয়ার্ডের সভাপতি ও ইউপি সদস্য হাবি জানান, বহুলী ইউনিয়নে দলীয় কোন্দলের কারনে বার বার নৌকা পরাজিত হচ্ছে। আবার এমন জনের হাতে নৌকা তুলে দেয়া হচ্ছে সেখানেও নানা গুঞ্জন। তবে দলীয় কোন্দল মিমাংসা না হলে এবারও নৌকারভরাডুবি হবে বলে তিনি মন্তব্য করেন। এবিষয়ে নৌকা প্রতিক পাওয়া মনজুরুল ইসলাম মুঞ্জু সকল অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, আমার বিরুদ্ধে একটি কুচক্রিমহল কাজ করছে। আমাকে মানুষের কাছে হেয়প্রতিন্ন করার জন্য বিভিন্ন ভাবে স্বরজন্ত করে আসছে। নৌকার জয় হবে ইনশা-আল্লাহ।
আরও পড়ুন
হাতীবান্ধায় অর্ধকোটি টাকার মাদকদ্রব্য ধ্বংস করলো বিজিবি
উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে পুনরায় উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী ‘হাজী হাফিজুর রহমান
হাতীবান্ধায় বৃষ্টির জন্য বিশেষ নামাজ আদায় ও মোনাজাত